এসব বিষয়ে নুরুল হক বলেন, ‘রাশেদ ও সোহরাবকে অব্যাহতি দেওয়ার সিদ্ধান্তটি ছিল অভ্যন্তরীণ। আমরা চাইনি যে এ মুহূর্তে তিনি (রাশেদ) বিতর্কিত হোন বা আমাদের সংগঠন নিয়ে কেউ প্রশ্ন তুলুক। তাই বিষয়টি অভ্যন্তরীণই রাখতে চেয়েছিলাম। এটা ছিল অভ্যন্তরীণভাবে রাশেদ ও সোহরাবকে একটা শাস্তির আওতায় আনার জন্য যেন তাঁরা ভবিষ্যতে সংশোধন হন। কিন্তু এটি নিয়ে রাশেদ যখন পাবলিকলি উল্টো বিজ্ঞপ্তি দিলেন, তখন আমরাও বিজ্ঞপ্তি দিয়ে বিষয়টি সামনে আনলাম। সরকারের বিভিন্ন সংস্থা আমাদের মতো তরুণদের নানাভাবে প্ররোচিত করতে চায়। সরকারের প্রতি চ্যালেঞ্জ হয়ে ওঠায় তারা আমাদেরও বিভিন্নভাবে প্রভাবিত করার চেষ্টা করেছে নানা সময়ে।’

রাশেদ ও সোহরাবকে অব্যাহতি দেওয়ার কারণ জানতে চাইলে নুরুল বলেন, রাশেদ, সোহরাবসহ পাঁচজনের বেশ কিছু ‘স্পর্শকাতর কথোপকথন’ পাওয়া গেছে। কমল বড়ুয়া নামে ফেসবুক মেসেঞ্জারে একটি গ্রুপ খুলে সেখানে তাঁরা সংগঠন ভাঙার জন্য সংবাদ প্রকাশ করানো, বিভিন্নজনের নামে অপপ্রচার চালানো ইত্যাদি বিষয়ে কথা বলেছেন। এই কথোপকথনটি হাতে আসার ফলে তাঁদের সতর্ক করার জন্যই সিদ্ধান্তটি নেওয়া হয়েছিল। কিন্তু সংশোধিত না হয়ে উল্টো তাঁরা প্রতিক্রিয়া দেখালেন।
গাড়ি কেনা, আর্থিক লেনদেন নিয়ে মনোমালিন্যসহ নিজের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগগুলোও নাকচ করেন নুরুল।

পোষ্টটি লিখেছেন: Staff Reporter

এই ব্লগে 250 টি পোষ্ট লিখেছেন .

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *