করোনার প্রভাব যেমন অর্থনীতিতে আছে, তেমনি আছে স্বাস্থ্য সেবা ও ব্যবসায়৷ সচেতনতার জন্য নানা উদ্যোগের কথা বলা হচ্ছে৷ বলা হচ্ছে কার্যকর ব্যবস্থার কথা৷ কিন্তু এত আয়োজনের মাঝেও আছে বিভ্রান্তি৷ আছে ‘অতি সচেতনতার’ বাড়াবাড়ি৷

কিন্তু অতি প্রয়োজনীয় হলেও বিদেশ থেকে আসা অনেকেই সেল্ফ কোয়ারেন্টাইন ব্যবস্থা মানতে চাইছেন না৷ এ কারণে পরিস্থিতি জটিল হতে পারে৷ তাই জেল-জরিমানার কথাও বলছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর৷ তবে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সার্বিক ব্যবস্থাপনা ও প্রস্ততি নিয়েও প্রশ্ন আছে৷

প্রস্তুতিতে পিছিয়ে বাংলাদেশ ঃযদি কেউ সংক্রামক রোগ সর্ম্পকে মিথ্যা বা ভুল তথ্য দেয়, তাহলে সেটি অপরাধ হিসেবে গণ্য করা হবে৷
লকডাউন আরো ৭ বাড়িয়ে ১৪ তারিখ করা হয়েছে  আর স্বাস্থ বিধি মেনে চলার জন্য বলা হয়েছে  আর সবাইকে ঘর থেকে বের না হবার জন্য বলা হয়েছে  সবাই ঘরে  থাকুন এবং  করোনা থেকে দূরে থাকুন  স্বাস্থ বিধি মেনে চলুন

পোষ্টটি লিখেছেন: Staff Reporter

এই ব্লগে 250 টি পোষ্ট লিখেছেন .

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *