চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন (চসিক) এবার পবিত্র ঈদুল চারটি অস্থায়ীচট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন (চসিক) এবার পবিত্র ঈদুল আজহায় চারটি অস্থায়ী পশুর হাট বাড়াতে চায়। স্থায়ী ও অস্থায়ী মিলিয়ে মোট ১১টি স্থানে পশুর হাট ইজারা দেওয়ার প্রস্তুতি নিয়েছে সিটি করপোরেশন। এসব পশুর হাট বসানোর জন্য জেলা প্রশাসনের অনুমোদন চেয়েছে সংস্থাটি।
সিটি করপোরেশনের রাজস্ব বিভাগ সূত্র জানায়, বর্তমানে নগরীতে তিনটি স্থায়ী পশুর হাট রয়েছে। এগুলো হচ্ছে সাগরিকা, বিবিরহাট ও পোস্তারপাড় বাজার। গত কোরবানির ঈদে তিনটি স্থায়ী পশুর হাটের পাশাপাশি চারটি অস্থায়ী হাট বসেছিল নগরীতে।
এবার সাতটির জায়গায় ১১টি পশুর হাট ইজারা দেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু করেছে সিটি করপোরেশন। তবে এ জন্য জেলা প্রশাসনের অনুমোদন প্রয়োজন। অনুমোদনের জন্য জেলা প্রশাসককে চিঠি দেওয়া হয়েছে।
সিটি করপোরেশনের প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম প্রথম আলোকে বলেন, নগরীতে পশুর হাটের চাহিদা বেড়েছে। তাই হাট বাড়ানোর সিদ্ধান্ত হয়েছে। এখন জেলা প্রশাসন যে কটি হাটের অনুমোদন দেবে, সেগুলো ইজারা দেওয়া হবে।সিটি করপোরেশন এবার নগরীর নূর নগর হাউজিং এস্টেট এলাকায় কর্ণফুলী গরু বাজার, সল্টগোলা রেলক্রসিং এলাকা, স্টিল মিল, কাঠগড়ের পতেঙ্গা সিটি করপোরেশন উচ্চবিদ্যালয় মাঠ, নগরের পতেঙ্গায় বাটারফ্লাই পার্কের দক্ষিণে টি কে গ্রুপের মাঠ, আমান বাজার ওয়াসা মাঠ, মাদারবাড়ি রেলক্রসিং–সংলগ্ন বালুর মাঠ এবং কালুরঘাট ব্রিজের উত্তর পাশের খালি জায়গায় কোরবানির ঈদ উপলক্ষে অস্থায়ী পশুর হাট বসাতে চায়।
সিটি করপোরেশন সূত্র জানায়, গত ঈদুল আজহায় ছয়টি অস্থায়ী হাটের অনুমোদন চেয়েছিল সিটি করপোরেশন। কিন্তু করোনা সংক্রমণের ঝুঁকি এড়াতে চারটি হাটের অনুমতি দিয়েছিল প্রশাসন। এবারের হাট আগামী ১২ থেকে ২১ জুলাই—১০ দিন বসবে। পশুর হাট বাড়াতে চায়। স্থায়ী ও অস্থায়ী মিলিয়ে মোট ১১টি স্থানে পশুর হাট ইজারা দেওয়ার প্রস্তুতি নিয়েছে সিটি করপোরেশন। এসব পশুর হাট বসানোর জন্য জেলা প্রশাসনের অনুমোদন চেয়েছে সংস্থাটি।
সিটি করপোরেশনের রাজস্ব বিভাগ সূত্র জানায়, বর্তমানে নগরীতে তিনটি স্থায়ী পশুর হাট রয়েছে। এগুলো হচ্ছে সাগরিকা, বিবিরহাট ও পোস্তারপাড় বাজার। গত কোরবানির ঈদে তিনটি স্থায়ী পশুর হাটের পাশাপাশি চারটি অস্থায়ী হাট বসেছিল নগরীতে।
এবার সাতটির জায়গায় ১১টি পশুর হাট ইজারা দেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু করেছে সিটি করপোরেশন। তবে এ জন্য জেলা প্রশাসনের অনুমোদন প্রয়োজন। অনুমোদনের জন্য জেলা প্রশাসককে চিঠি দেওয়া হয়েছে।
সিটি করপোরেশনের প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম প্রথম আলোকে বলেন, নগরীতে পশুর হাটের চাহিদা বেড়েছে। তাই হাট বাড়ানোর সিদ্ধান্ত হয়েছে। এখন জেলা প্রশাসন যে কটি হাটের অনুমোদন দেবে, সেগুলো ইজারা দেওয়া হবে।সিটি করপোরেশন এবার নগরীর নূর নগর হাউজিং এস্টেট এলাকায় কর্ণফুলী গরু বাজার, সল্টগোলা রেলক্রসিং এলাকা, স্টিল মিল, কাঠগড়ের পতেঙ্গা সিটি করপোরেশন মাঠ, নগরের পতেঙ্গায় বাটারফ্লাই পার্কের দক্ষিণে টি কে গ্রুপের মাঠ, আমান বাজার ওয়াসা মাঠ, মাদারবাড়ি রেলক্রসিং–সংলগ্ন বালুর মাঠ এবং কালুরঘাট ব্রিজের উত্তর পাশের খালি জায়গায় কোরবানির ঈদ উপলক্ষে অস্থায়ী পশুর হাট বসাতে চায়।
সিটি করপোরেশন সূত্র জানায়, গত ঈদুল আজহায় ছয়টি অস্থায়ী হাটের অনুমোদন চেয়েছিল সিটি করপোরেশন। কিন্তু করোনা সংক্রমণের ঝুঁকি এড়াতে চারটি হাটের অনুমতি দিয়েছিল প্রশাসন। এবারের হাট আগামী ১২ থেকে ২১ জুলাই—১০ দিন বসবে।