গাইবান্ধা জেলার বেশ কয়েকটি উপজেলার মধ্যে গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার পৌরসভাধীন ০৮ নং ওর্য়াড বিশ্বরোডের র্পূব পার্শ্বের বাসিন্দা মোঃ শাহাদত। মুক্তিযুদ্ধর র্পূব আমল হতে উক্ত জমি ও বাড়ী প্রত্রিক সূত্রে ভোগ করে আসছে সে।

সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের আওতাধীন সাসেক সংযোগ প্রকল্প-।। যার ফিল্ড অফিস: সমাহার,ঘোড়াঘাট রোড, উপজেলা: পলাশবাড়ী, জেলা গাইবান্ধা।

উক্ত অফিস থেকে এরিয়া ম্যানেজার মোঃ গোলাম জাকারিয়া অদ্য ১৭-০৭-২০২০ ইং তারিখে নির্দেশ দিয়ে যায় মোঃ শাহাদতকে তার বাসার বারান্দা ভাঙতে।

তদুপরি ২৯-০৯-২০২০ইং তারিখে ইএল দাগ অনুসারে বারান্দা ভাঙ্গা শেষ হয়, ফলে ক্ষতিগ্রস্থ ব্যাক্তিদের যে আর্থিক অনুদান পাওয়ার জন্য কাগজ-পত্রাদি প্রয়োজন তা অফিসে কয়েক দাফায় জমা দেওয়া হয়।

আবার অদ্য তারিখ হতে ২৫ দিন পর আরার মোঃ গোলাম জাকারিয়া মাফ-যোগ করতে এসে জানায় যে তাদের বারান্দা ছাড়াও বাসার ভিতর 25/7 ফিট ভীতরে গেছে। তারপর গোলাম জাকারিয় তাদের জানায় যে

আপনার বাসা যেহেতু পড়ছে, আপনাদের যে বারান্দার ফাইল আছে P6-200 সেই ফাইলের সাথে এই ঘরের ক্ষতিপূরণ যোগ করে ‍দিব।

পড়ে ঘরের যে অংশ রাস্তার ভিতর পড়ে তা ৩১-১০-২০২০ ইং তারিথে ভাঙ্গা হয় এবং আবারও কয়েক দফায় কাগজ পত্রদি তাদের ফিল্ড অফিসে জমা হয়।

অবশেষে, ২৫ নবেম্বর ২০২১ তারিখ তাদের সমাহার,ঘোড়াঘাট রোড, উপজেলা: পলাশবাড়ী, জেলা গাইবান্ধা অফিসে ডাকলে একটি চেক প্রদান করে যাতে সমান্য পরিমান টাকা উল্লেখ থাকে। এই বিষয়ে কথা বললে এডিবির প্রধান অমাল চন্দ্র পাল সহেএরিয়া ম্যানেজার মোঃ গোলাম জাকারিয়া বলে যে আপনি বারান্দার টাকা পেয়েছেন। তারপর বৃদ্ধ মোঃ শাহাদত প্রশ্ন করলে অমাল চন্দ্র পাল বলেন, সে বারান্দার কাগজই শুধু পেয়েছে, ঘরের কাগজ পায়নি। তাই ঘরের জন্য যে টাকা বরাদ্দ তা আপনি পাবেন না।

পরে, জাকারিয়া বলে

আপনার যখন ঘর ভাঙগা পড়ে তার আগে আমারা কাগজ ঢাকায় পাঠিয়ে দিয়েছি। এখন আমার কিছুই করার নাই।

রংপুরের ডাক কমিনিটি গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার প্রায়শই ভুক্তভোগীদের সাথে কথা বললে তারা জানায় যারা মোটা অংকের টাকা দিয়ে জাকারিয়ার সাথে চুক্তি করতে সক্ষম হয়েছে তারাই ন্যার্য্য মুল্য পেয়েছে।

পোষ্টটি লিখেছেন: admin

এই ব্লগে 152 টি পোষ্ট লিখেছেন .

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *